আমাদের কুরবানী হোক সহীহ !!কুরবানী সম্পর্কে পরিপূর্ণ ভাবে জানুন

আর কিছু দিন পরেই ঈদ-উল-আযহা ।সবাই ঈদের কেনাকাটা করতে অনেক ব্যস্ত ।তাও আবার ঈদ-উল-আযহা, আর ঈদ-উল-আযহা মানেই তো কুরবানী ।কুরবানী জন্যই তো এই ঈদটা এতোটা আনন্দের একটা দিন ।এই দিনটা শুধু আমাদের কাছেই সেরা দিন না মহান আল্লাহ্‌র কাছেও ।আব্দুল্লাহ ইবনে কুত রা. থেকে বর্ণিত যে, প্রিয় নবী (সাঃ) বলেছেনঃ আল্লাহ্‌র নিকট দিবস সমূহের মাঝে সবচেয়ে শ্রেষ্ঠ দিন হোল কোরবানীর দিন, তারপর পরবর্তী তিনদিন ।

তাই কেনাকাটার সকল ব্যস্ততার মাঝেও আমাদের কুরবানী পশু কিন্তেই হবে । কুরবানী পশু কেনার আগে এবং কুরবানী দেবার আগে আমাদের কুরবানী সম্পর্কে খুব ভালো ভাবে জানা উচিৎ।

রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহ ওয়াসাল্লাম বলেছেন : কুরবানীর পশুতে চারটি দোষ সহনীয় নয় : স্পষ্ট কানা, স্পষ্ট অসুস্থ্য, হাড্ডিসার ও ল্যাংড়া পশু। (তিরমিযী : কিতাবুল হজ : ৩৪)

কুরবানি করার পূর্বে পশুকে পানাহার করিয়ে নিন।

ক্ষুধার্ত অবস্থায় এদের কুরবানী করবেন না।

পশুকে জমিনে শোয়ানোর পর এদের সামনে ছুরিতে ধার দিবেন না।

বরং পূর্বেই ছুরিকে ধারালো করে রাখুন।

এমন যেন না হয় যে, জমিনে পশুকে শোয়ানোর পর তার সামনেই ছুরিতে ধার দেয়া হচ্ছে

(বাহারে শরীয়ত, পৃষ্ঠা-৩৫২)।